ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কিলোমিটার যানজট, যাত্রীদের ভোগান্তি
শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী, ২০২৫ ০২:১১ পিএম | আপডেট: শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী, ২০২৫ ০২:১১ পিএম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া অংশে ১৩ কিলোমিটার তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে। দীর্ঘ সময় যানজটে আটকে থেকে ভোগান্তিতে পড়েছেন যানবাহনের চালক ও যাত্রীরা।
আজ শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে এই তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। দুপুর ১২টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত যানজট অব্যাহত রয়েছে।
জানা গেছে, শুক্রবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গৌরীপুর এলাকায় কুমিল্লামুখী সড়কে একটি কাভার্ডভ্যান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। দুর্ঘটনাকবলিত কাভার্ডভ্যানটি সড়ক থেকে সরাতে সময় লাগায় এ যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে কাভার্ডভ্যান সরিয়ে নিলে সড়ক স্বাভাবিক হচ্ছিল। তবে যানবাহনের চাপ ও সড়কের উলটো পথে যানবাহন চলায় সড়কে যানবাহনের গতি কমে যায়।
ঢাকা থেকে কুমিল্লাগামী শ্যামলী পরিবহনের বাসচালক বিল্লাল হোসেন সকাল ৯টার দিকে মহাসড়কের ভবেরচর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় যানজটে আটকে ছিলেন।
তিনি জানান, সকাল ৭টায় ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে কুমিল্লার উদ্দেশে রওনা দেন। কিন্তু ভবেরচর এলাকায় এসে যানজটে আটকা পড়েন। এতে যাত্রীরাও বিরক্ত হয়েছেন।
বাসের যাত্রী সাইফুল ইসলাম জানান, তিনি ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে সকাল ৭টায় বাসে ওঠেন। ৩৫ কিলোমিটার মহাসড়ক ৩৫মিনিটে অতিক্রম করার কথা ছিল। কিন্তু যানজটে আটকে পড়ে অতিরিক্ত সময় ব্যয় হয়েছে।
ভবেরচর হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হুমায়ুন কবির বলেন, শুক্রবার সাপ্তাহিক বন্ধের দিন হওয়ায় যানবাহনের চাপ থাকে। এর মধ্যে গৌরীপুরায় সকালে একটি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে সড়কে যানবাহনের ধীরগতির সৃষ্টি হয়েছে। তবে যানজট নিরসনে পুলিশ কাজ করছে। আশা করছি, খুব দ্রুতই সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হবে।
আরও পড়ুন
- ছয় দফা দাবিতে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সাতরাস্তা মোড় অবরোধ
- রংপুরে যাত্রীবাহী ৬ বগি লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ
- অতি বৃষ্টিতে বাড়ছে তিস্তার পানি, খুলে দেওয়া হলো ৪৪টি গেট
- দেশের বিভিন্ন স্থানে আজও বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা
- স্মরণকালের সর্বোচ্চ সংখ্যক দর্শকদের উপস্থিতিতে সম্পন্ন সূচনা কালিহাতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট
- ২৪ ঘন্টার মধ্যে সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
- টানা তৃতীয় দিনের অবরোধে ঢাকার সাথে ২১ জেলার যান চলাচল বন্ধ
- দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, থাকছে ভারী বর্ষণের শঙ্কা