৮ গোপন আটককেন্দ্রের খোঁজ পেয়েছে গুম তদন্ত কমিশন
মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৪ ০৫:০৭ পিএম | আপডেট: মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৪ ০৫:০৭ পিএম
রাজধানী ঢাকা ও এর আশপাশের এলাকায় আটটি গোপন আটককেন্দ্রের খোঁজ পাওয়ার তথ্য জানিয়েছে গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন।
আজ মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) রাজধানীর গুলশানে গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের কার্যালয়ে কমিশনের চেয়ারম্যান বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। তবে তদন্তের স্বার্থে আটককেন্দ্রগুলো কারা পরিচালনা করতো সে সম্পর্কে কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি।
এ সময় কমিশনের সদস্য নূর খান লিটন বলেছেন, আমরা র্যাব পরিচালিত একটি সেল পেয়েছি, যেটি ছিল মাত্র ৩ দশমিক ৫ বাই ৪ ফুট। সেখানে আলো ঢোকার কোনো ব্যবস্থা ছিল না। একটি ড্রেন ছাড়া সেখানে কোনো স্যানিটেশন ব্যবস্থাও ছিল না। এমন পরিবেশেই বন্দিদের বছরের পর বছর আটকে রাখা হতো।
কমিশন গুমের ৪০০টি অভিযোগ যাচাই-বাছাই করেছে, যার মধ্যে ১৭২টি ঘটনায় র্যাব, ৩৭টি ঘটনায় পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি), ২৬টি ঘটনায় ডিরেক্টরেট জেনারেল ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই), ৫৫টি ঘটনায় গোয়েন্দা শাখা, ২৫টি ঘটনায় পুলিশ ও ৬৮টি ঘটনায় অন্যদের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে।
কমিশনের আরেক সদস্য নাবিলা ইদ্রিস বলেন, আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলো প্রমাণ নষ্ট করছে। তারা সেল ও দেয়াল ভেঙে ফেলছে। যেসব বাহিনী প্রমাণ নষ্ট করছে তারা আমাদের সহযোগিতা করছে না। এখনকার কর্মকর্তারাও আগের কর্মকর্তাদের অপরাধে জড়িত ছিলেন।
আরও পড়ুন
- নতুন বাংলাদেশের যাত্রায় বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে চলমান অপচেষ্টা : প্রধান উপদেষ্টা
- আগামী নির্বাচন অনেক কঠিন হবে : তারেক রহমান
- নির্বাচনমুখী হয়ে গেলে কেউ আর ষড়যন্ত্র করার সাহস পাবে না : ড. মোশাররফ
- হাসিনার পররাষ্ট্রনীতি এখন আর নেই : মুশফিক আনসারী
- রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
- বাংলাদেশ কঠিন সময় পার করছে : প্রধান উপদেষ্টা
- ভারতের উচিত বাংলাদেশের নতুন বাস্তবতা উপলব্ধি করা : মাহফুজ আলম
- রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক আজ